নন্দাঘুন্টি অভিযান গদ্য প্রশ্ন উত্তর সপ্তম শ্রেণি বাংলা | মাদ্রাসা বোর্ড সপ্তম শ্রেণি বাংলা নন্দাঘুন্টি অভিযান গদ্য প্রশ্ন উত্তর | Class 7th Bangla Nandaghunti Obhijan/Avijan Question and Answer High Madrasa (MCQ, SAQ, DAQ ) - Psycho Principal

Fresh Topics

Saturday, 3 May 2025

নন্দাঘুন্টি অভিযান গদ্য প্রশ্ন উত্তর সপ্তম শ্রেণি বাংলা | মাদ্রাসা বোর্ড সপ্তম শ্রেণি বাংলা নন্দাঘুন্টি অভিযান গদ্য প্রশ্ন উত্তর | Class 7th Bangla Nandaghunti Obhijan/Avijan Question and Answer High Madrasa (MCQ, SAQ, DAQ )

 

নন্দাঘুন্টি অভিযান গদ্য 
প্রশ্ন উত্তর




👉(ঈদ সম্মিলন গদ্য প্রশ্ন উত্তর )


❐ সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করে লেখো:


১। হিমালয়ের বুকে (নন্দাদেবী / সাতপুরা /অযোধ্যা) একটি সুউচ্চ পর্বত শিখর।

উত্তরঃ নন্দাদেবী।


২। এরই ফাঁকে দিলীপ ঘড়ি দেখে নিয়েছে (৩টা ৫ মি. / ৬টা ৮ মি. / ১২টা ১৫ মি.)। -

 উত্তরঃ ৩টা ৫মি।


৩। টাসী (বালকের/শিশুর/বৃদ্ধের মতো হেসে উঠল।

উত্তরঃ শিশুর।


৪। আজীবা (চোখ ঈশারায় / হাত নেড়ে / রুমাল দেখিয়ে) টাসীকে ইঙ্গিত করল।

উত্তরঃ চোখ ঈশারায়।


৫। সে এবার টাসীকে একটু (ডানদিকে / বামদিকে / সামনে) সরে গিয়ে, সেখান থেকে আক্রমণ করতে নির্দেশ দিল।

উত্তরঃ ডানদিকে।


❐ অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন:

১। নন্দাদেবী পর্বত কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ হিমালয়ের বুকে অবস্থিত।


২। সুকুমারের বাড়ি কোথায়?

উত্তরঃ সুকুমারের বাড়ি খিদিরপুরে।


৩। সুকুমারের সঙ্গীদের নাম বলো।

উত্তরঃ টাসী, দিলীপ, আজীবা।


৪। সবার আগে টাসীর শৃঙ্গে ওঠার কারণ কী?

উত্তরঃ কারণ টাসী বহু অঝিযানে পোড়-খাওয়া ছিল।


৫। তুষারবর্ষণ বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ যে বর্ষণের ফলে বরফের আস্তরণ বর্ষিত হয় তাকে তুষার বর্ষণ বলে।


৬। অভিযাত্রীদের দৃষ্টি আচ্ছন্ন হয়ে যাওয়ার কারণ কী?

উত্তরঃ অভিযাত্রীদের দৃষ্টি আচ্ছন্ন হয়ে যাওয়ার কারণ নন্দাদেবী পর্বতে ওঠার সময় যেটুকু সূর্যের আলো ছিল তা ক্রমশও কমে যেতে থাকল।


৭। শেরপা কাদের বলা হয়?

উত্তরঃ পর্বতের পাদদেশে বসবাসকারী পর্বতারোহণে দক্ষ তিব্বতি বা নেপালী সম্প্রদায়কে 'শেরপা' বলে।


৮। অল্টিমিটার কোন্ কাজে ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ পর্বতের উচ্চতা মাপার কাজে ব্যবহার করা হয়।


৯। দিলীপের হাতে কামড়াবার কারণ কী?

উত্তরঃ কারণ দিলীপের মুভি ক্যামেরা ছিল তার


❐ সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন:

১। নন্দাঘুন্টি অভিযানে দিলীপের ভূমিকা কিরূপ ছিল?

উত্তরঃ 'নন্দাঘুন্টি অভিযান' গল্পে দিলীপের ভূমিকা ছিল অন্যতম। সুকুমারের সঙ্গি দিলীপ হিমালয় পর্বতের বুকে নন্দাঘুটি অভিযানের জন্য দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করেছিল। দিলীপ তার সাহসিকতা নিয়ে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফিক্রড রোপ করতে করতে এগিয়ে চললো। দিলীপ ছিল দড়ির শেষ প্রান্তে বাঁধা। বারংবার ব্যর্থতার ছলে হার মানল না দিলীপ। এরপর দিলীপ ও তার সঙ্গীরা যখন চূড়ার সম্মুখে এসে গেছে তখন চিৎকার করে জানাতে চাইছিল। এর মধ্যে দিলীপ দেখে নিয়েছে ঘড়ি ও পর্বতের উচ্চতা।


২। আজীবা আবার ইঙ্গিত করল, 'আগু বাঢ় টাসী' 'আগু বাঢ় টাসী' বাক্যাংশটির তাৎপর্য বুঝিয়ে বলো। 

উত্তরঃ গৌরকিশোর ঘোষের লেখা হিমালয় পর্বতের বুকে 'নন্দাঘুন্টি অভিযান' এক অন্যতম গল্প। এই গল্পের অন্যতম চরিত্র আজীবা নন্দাদেবী পর্বতের অভিযানের জন্য ব্যাপক পরিশ্রম করেছিল। নন্দাঘুটি পর্বতে দড়ি ধরে উপরে ওঠার সময় অত্যন্ত পরিশ্রমে কাতর হয়ে পড়েছিল। কিন্তু আজীবা ও তার অন্যান্য সঙ্গীরা অভিযানের জন্য সামান্যটুকুও হার মানেনি। বার বার পা পিছলে যায়, আবার পেছনের লোক ধরে ফেলে। এইভাবে আজীবা দক্ষ সেনাপতির মতো নন্দাঘুন্টির দূর্বলতা পর্যবেক্ষণ করল। টাসী আজীবার এক নির্দিষ্ট স্থান থেকে লাফ মেরে কার্ণিশে ঝুলে পড়ে। কিন্তু সেখানে এত বরফ যে, কার্ণিশের কিছুটা অংশ ভেঙে নিয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে যায়। তাঁকে, সামাল দেয় আজীবা। বার বার ব্যর্থ হলো। কিন্তু এই ব্যর্থতায় পৌঁছে দেয় নন্দাঘুন্টি অভিযানে সফল হওয়ার জন্য।


৩। টাসীর নন্দামুন্টি শৃঙ্গে ওঠার শেষ চেষ্টা কেমন ছিল?

উত্তরঃ 'নন্দাঘুন্টি' অভিযানে টাসী গল্পে টাসী এক অন্যতম চরিত্র। দড়ি ধরে ওঠার সময় টাসী সবার আগে উঠেছিল। সাতাশ বছরের টাসী ছিল বহু অভিযানের পোড়-খাওয়া। দৈত্যের মতো ক্ষমতাধর-টাসী বেপরোয়া হয়ে কার্ণিশের উপর লাফ দিয়ে খাড়াভাবে উঠে গেল। চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল অজস্র তুষার কণিকা, টাসী এবার উপর থেকে দড়ি নামিয়ে দিল। চড়াই এপর একটা চাতাল ছিল। গোটা দুই তাঁবু অনায়াসে হয়ে যাবে বলে তাদের ধারণা ছিল। সেখানে ঢালু নেমে গিয়েছে, এইভাবে মাত্র কয়েক মুহূর্তের ফলে শৃঙ্গ জয়ের পথে এগিয়ে গেল।


৪। 'আরে, আর তো ওঠার তো জায়গা নেই'? -তার ওঠার জায়গা না থাকার কারণ বুঝিয়ে বলে।

উত্তরঃ কারণ চড়াইটার উপর একটা চাতাল ছিল। যার উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট ব্যাসবিশিষ্ট। চাতানটার উপরে গোটা দুই তাঁবু টাঙানো যাবে। চাতালটির পশ্চিম প্রান্ত ঢালু হয়ে নেমে গিয়েছে। কয়েকটা মুহূ র্তের তাদের মনে হলো ওটাতো নন্দাঘুন্টি চূড়া, তাই চড়াইটার উপর ওঠার জায়গা নেই।


৫। দিলীপের মুখে সামান্য শব্দ বের না হওয়ার কারণ কী?

উত্তরঃ হিমালয় পর্বতের বুকে নন্দাঘুন্টি অভিযান এক দুঃসাহসিক কাহিনি। দিলীপ ও তার সঙ্গীরা একভাবে ছয় ঘণ্টা ওঠার পরও চূড়া দেখতে পায়নি। দড়ির শেষ প্রান্তে বাঁধা ছিল দিলীপ। দিলীপ ও সাথিরা চুড়ার দিকে এগোবার সময় টাসী বিপজ্জনক উচ্চতার অস্তিত্বের পরোয়া না করে একলাফ মেরে বরফের কার্ণিশে ঝুলে পড়ে। কার্ণিশের একটা বড়ো অংশ হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে পাহাড়ের ঢালু বেয়ে অদৃশ্য হয়ে গেল। কিছু সময় ওঠার পর দেখতে পেল চূড়া। নন্দাঘুন্টির চূড়া দেখে দিলীপের বুকের ভেতর প্রবল বিপ্লব উঠে এল। ব্যথা-বেদনা, আনন্দ, যন্ত্রণা সবকিছু তালগোল পাকিয়ে চিৎকার করতে চাইছে। এই জন্য দিলীপ মুখ দিয়ে সামান্য শব্দও বের হলো না।


৬। 'তার দুঃসাহসিক অভিযান কাহিনী' উদ্ধৃতিটি কোন্ রচনার অর্ন্তগত? এখানে কার কথা বলা হয়েছে? কাহিনীটিকে দুঃসাহসিক বলার কারণ কী?

উত্তরঃ এখানে নন্দা ঘুটি অভিযানের নায়ক সুকুমারের কথা বলা হয়েছে উদ্ধৃতি 'নন্দাঘুটি অভিযান' রচনার অন্তর্গত। এখানে কথা বলা হয়েছে। হিমালয় নন্দাঘুন্টির পর্বতের বুকে নন্দাদেবী হলো একটি সুউচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। যার উচ্চতা ছিল ২০৮০০ ফুট। সকাল থেকে দুপুরে পর্য্যন্ত ওঠার পর তবুও তাদের পথ ফুরালো না। কখনো কালো মেঘের, ঘনঘটা, আবার কখনো তুষার বর্ষণ, কখনো বিদ্যুতের ঝলকানির ঘটঘটা, আবার কখনো তুষারবর্ষণ, কখনো বিদ্যুতের ঝলকানি সবকিছু পিছনে ফেলে পর্বতারোহীরা দক্ষ সেনাপতির মতো এগিয়ে যেতে থাকল। এইভাবে যাত্রা করে পর্বত শৃঙ্গকে জয় করা এক দুঃসাহসিক কাহিনী মতো বলেছে।


৭। 'এক তাড়না তাকে ঠেলে নিয়ে চলেছে' উদ্ধৃতি কোন রচনার অন্তর্গত? কাকে নিয়ে চলেছে? এই চলাকে তাড়না বলার কারণ কী?

উত্তরঃ উদ্ধৃত 'নন্দাঘুটির অভিযান' রচনার অন্তর্গত। সুকুমারকে নিয়ে চলেছে।

এই চলাকে তাড়না বলার কারণ তার নিজের ইচ্ছায় চলছে না। তার মধ্যে প্রবল ইচ্ছা, এক অন্বশক্তি তাঁকে যেন ঠেলে ঠেলে নিয়ে চলেছে। মনে মনে সুকুমারকে একটা কথায় শান্তনা দিয়েছে যে, ভেঙে পোড়ো না, পথ এখনও বাকি। থেমো না সুকুমার, আগে চলো।


৮। 'টাসী থমকে দাঁড়াল সেখানে' টাসীর থমকে দাঁড়ানোর কারণ কী? সে কোথায় দাঁড়ালো?

উত্তরঃ কারণ টাসী একটি বিপদজনক উচ্চতার কথা পরোয়া না করে একটি চড়াই পাথরে লাফ দিয়ে খাড়াভাবে উঠে গেল। যার উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট। উপরটা একটু কার্ণিশের মতো ছিল। টাসী মনে করল গোদের উপর বিষফোড়া। তাই টাসী থমকে দাঁড়াল।

টাসী চড়াইটার উপর দাঁড়াল।


৯। সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ঠেলে ঠেলে উঠেছে - সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ঠেলে ওঠার কারণ কী বুঝিয়ে বলো।

উত্তরঃ সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ঠেলে ঠেলে ওঠার কারণ পর্বতারোহীরা যখন নন্দাদেবী চূড়ার সন্ধান পায় স্বস্তির নিঃশ্বাস পেল। দিলীপের বুকের ভিতর যেন প্রবল বিপ্লব ওঠে। দিলীপ ব্যথা-বেদনা, আনন্দ, যন্ত্রণা এই সবকিছু যেন তালগোল গিয়ে ঠিক করতে পারছে না যে, কিভাবে এই নন্দাদেবী পর্বতের উপরে উঠে আনন্দের মুহূর্তটা প্রকাশ করবে।


❐ রচনাধর্মী প্রশ্ন:

১। ভ্রমণ এবং অভিযান-র পার্থক্য নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তরঃ 'ভ্রমণ' কথার অর্থ কোনো স্থানে পরিদর্শন করা আর 'অভিযান' কথার অর্থ হলো কোনো নির্দিষ্ট স্থানে যাত্রা করা। ভ্রমণ হলো কোনো নির্দিষ্ট = ভালোভাবে পৌঁছানো, প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্যের মধ্যে নিজেকে আলোড়িত করা, এবং কোনো অসুবিধার সম্মুখীন না হওয়া। আর 'অভিযান' হলো কোনো একটি দুর্গম পথ দিয়ে হেঁটে চলা, বাধা, বিপত্তি, ঝড়-বৃষ্টি প্রভৃতি সবকিছুকে পিছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে চলা। অভিযান করার সময় নানা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। যতক্ষণ না পথ শেষ হয় ততক্ষণ পর্যন্ত এই দুর্গম পথ অতিক্রম করে তার মনের উদ্দেশ্যকে সার্থক করে তোলা।


২। সেনাপতির মতো তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে পর্যবেক্ষণ করাতে বলার কারণগুলি উল্লেখ করো।

উত্তরঃ হিমালয় পর্বতের বুকে গৌরকিশোর ঘোষের লেখা 'নন্দাঘুন্টি অভিযান' এক অন্যতম গল্প। নন্দাঘুন্টি পর্বতে ওঠার সময় পর্বতারোহীরা বাধা, বিপত্তি সবকিছু হার মানিয়ে নন্দাঘুন্টি চূড়ায় পৌঁছয়ে সফল হয়। নন্দাঘুন্টিতে পৌঁছানো অত্যন্ত কঠিনও বিপদজনক। আজীবা তীক্ষ্ণ দৃষ্টি পর্যবেক্ষণ করেছিল নন্দাঘুন্টির দূর্বলতা। তাই সে টাসী ডানদিকে সরে গিয়ে আক্রমণ করতে নির্দেশ দিল। তাদের লক্ষ্য ছিল পর্বতের শিখরে ভালো ভাবে উঠতে পারা। আজীবা টাসীকে ইঙ্গিত করল আগে বাড়। টাসী কিন্তু বিপদজনক উচ্চতার কথা মনে না করে। লাফ মেরে কার্ণিশে ঝুলে পড়ে। আজীবা তাকে সামাল দেয়। পর্বতারোহীদের এই সময় কখনো তুষার বর্ষণ, কখনো মেঘের ঘনঘটা, কখনো চারিদিকে দৃষ্টি আচ্ছন্ন হয়ে যাওয়া প্রভৃতি সবকিছুকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে


 ৩। অভিযানের সময় অভিযাত্রীদের মানসিক অবস্থার বিবরণ দাও।

উত্তরঃ   গৌরকিশোর ঘোষের লেখা 'নন্দাঘুন্টি অভিযান' গল্প এক দুঃসাহসিক কাহিনি। নন্দাদেবী পর্বতে যাত্রার সময় মন্থর গতিতে অভিযাত্রীরা উঠে চলেছে। অভিযানের সময় মাঝে মাঝে হাঁড় কাপানো ঠান্ডা হাওয়া বইছে। সুকুমার সহ্যশক্তি আত্মসমর্পণের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। প্রবল যন্ত্রণা বোধ করছে। কিন্তু সে বুঝে উঠতে পারছিল না যে, পায়ের ফোসকায় না ও ব্যর্থতার আশঙ্কায়। তবে সুকুমারের মনে একটায় প্রশ্ন জাগছে ভেঙে পোড়ো না, পথ এখনও - বাকি আছে। টাসী সাতাশ বছরের টাসী বার বার ব্যর্থ - হয়েও নিজেদের জেদ বজায় রাখল। টাসী বেপারোয়া হয়ে লাফ দিয়ে বরফের কার্ণিশে ঝুলে পড়ল, কার্ণিশের বড়ো অংশ হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে পাহাড়ের ঢালু বেয়ে অতলে অদৃশ্য হয়ে গেল। কিন্তু আজীবা তাঁকে সামাল দিল। আজীবাও প্রত্যেক মুহূর্ত পর্যবেক্ষণ করতে লাগল। ব্যথা-বেদনা আনন্দ-যন্ত্রণা সবকিছুকে ঠেলে উঠে চিৎকার করতে চাইছে দিলীপ, কিছুক্ষণ বাদে শেরপারা একে অপরের উপর ঝাপিয়ে পড়ে কোলাকুলি করে। তারা তাদের মনের ঢেউকে শান্ত করে 'নন্দাঘুটি অভিযানের' দারা।


❐ পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ:

(ক) বাক্য গঠন করো:

হিমালয় - হিমালয়ের বুকে ছিল নন্দাদেবী পর্বত।

ক্লান্ত - সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পরিশ্রমের ফলে অভিযাত্রিরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছে।

অভিযান - তেনজিং নোরগে হিমালয় অভিযান করেছিল।

সেনাপতি- আজীবা দশ সেনাপতির মতো পর্যবেক্ষণ করেছিল নন্দাঘুন্টির দূর্বলতা।

তীক্ষ্ণ - কুকুরের ঘ্রাণশক্তি তীক্ষ্ণ।


(খ) সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দগুলোর অর্থ লেখো

অবিরাম - অনবরত; 

অভিরাম- মনোহর;

শান্ত- চুপচাপ; 

শ্রান্ত- ক্লান্ত।


গ) সন্ধিযুক্ত/নিযুক্ত করো: 

হিমালয় = হিম আলয়; স্বেচ্ছা = স্ব+    ইচ্ছা;

ব্যর্থ- বি + অর্থ।

No comments:

Post a Comment